Skip to main content
 

আমাদের কথা

আম, কাঁসা ও রেশম সমৃদ্ধ মহানন্দা বিধৌত নবাবগঞ্জ থানা ছিল পাক ভারত উপমহাদেশের মালদহ জেলার অন্তগরত একটি থানা। ইতিহাস ঘেটে দেখা যায় মালদহ জেলা জজ কোটের অধীনে নবাবগঞ্জ থানায় মুন্সেফ আদালতের একটি চৌকি ছিল। পুরাতন নতিপত্র পর্যালোচনাই দেখা যাই ১৯২২ সালে এই আইনজীবি সমিতির সভাপতির পদ অলংকরন করেন এ এলাকার প্রখ্যাত আইনজীবী ও কংগ্রেস নেতা রঁমেশ চন্দ্র বাগচি। দেশ ভাগের পর নবাবগঞ্জ থানা রাজশাহী জেলার আন্তভুক্ত হয় এবং মহকুমার রুপান্তরিত হয়; হয় পূণাঙ্গ মুন্সেফী আদালত। এর পর মহানন্দার গা বেয়ে অনেক জল গড়িয়ে যায়। গোপালগঞ্জের টুংগী পাড়ায় জন্ম নেয়া ক্ষনজন্মা নেতা, জাতীর পিতা শেখ মুজিবুর রহমান এর হাত ধরে স্বাধীনতা পায় বাংলাদেশ। 

 

পরবর্তীতে নবাবগঞ্জ মহকুমা জেলায় উন্নীত হয়। জেলার নাম নবাবগঞ্জ স্থলে চাঁপাইনবাবগঞ্জ করা হয়। চাঁপাইনবাবগঞ্জে১৯৮৪ সালে পুর্নাঙ্গ জেলা জজ আদালত প্রতিষ্ঠা পায় যেখানে প্রথম জেলা জজ এর পদ অলংকৃত করেন বিজ্ঞ জেলা ও দায়রা জজ জনাব এ. এস. এম. হেদায়েত হোসেন। যার যোগ্য উত্তরসুরী বর্তমান জেলা ও দায়রা জজ জনাব মোহাঃ আদীব আলী।

 বিচার বিভাগ ২০০৭ সালে পৃথকীকরণ করার পর প্রতিষ্ঠা পায় পৃথক চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত। যার প্রথম বিজ্ঞ চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ছিলেন জনাব বসুদেব রায়। বর্তমানে সেই গুরু দায়িত্ব বহন করছেন বিজ্ঞ চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট জনাব কুমার শিপন মোদক।

আমাদের কথা